ঢাকার আকাশ প্রতিরক্ষার জন্য বিমানঘাঁটি অত্যাবশ্যক: বিমানবাহিনী
রাজধানীর আকাশ প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ঢাকাতেই জঙ্গিবিমান ঘাঁটি রাখা অত্যাবশ্যক বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর এয়ার কমোডর শহিদুল ইসলাম।
সোমবার রাজধানীর তেজগাঁওয়ে বাংলাদেশ এরোস্পেস বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাম্পাসে দুপুর দেড়টার দিকে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় এক প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন। এ সময় সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরও দেন তিনি।
প্রেস ব্রিফিংয়ে এয়ার কমোডর শহিদুল ইসলাম জানান, বিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত পাইলট সাগরের সঙ্গে এয়ার কন্ট্রোলের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল। আমরা সব কিছু তদন্তের আওতায় এনেছি।
প্রেস ব্রিফিংয়ে বিমানবাহিনীর জরুরি সমন্বয় কেন্দ্রের পরিচালক এয়ার কমোডর মিজানুর রহমান জানান, বিমানবাহিনীর একটি সমন্বয় সভা হয়েছে। বিমানবাহিনীর পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।
প্রেস ব্রিফিংয়ে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রিন্সিপাল মো. জাহাঙ্গীর জানান, আমাদের এখানে উঁচু ভবন আছে। নো-ফ্লাই জোন হিসেবে কিছু নেই। আমরা রাজউকের অনুমতি নিয়ে ভবনটি তৈরি করেছি।
স্কুলে ৭৩৮ জন উপস্থিত ছিলেন জানিয়ে তিনি আরো বলেন, স্কুল কখন খোলা হবে তা নির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না। স্কুল খোলার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। স্কুলের ছাত্রদের মানসিক কাউন্সেলিং চলছে।
ব্রিফিংয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটের চিকিৎসক মারুফুল ইসলাম জানান, বার্ন ইউনিটে ভর্তি আছেন ৩৩ জন। আইসিইউতে রয়েছেন ৩ জন। সিএমএইচে ভর্তি আছেন ১১ জন। এছাড়াও মানসিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র ইউনিটে ১ জন ভর্তি আছেন।
Post a Comment